ads

★বৈদিক চিন্তা এবং প্রাকৃতিক শক্তির অবয়ব★

বৈদিক চিন্তা এবং প্রাকৃতিক শক্তির অবয়ব

~মুন (Jinia)
প্রাচীন ভারত বিশেষ করে প্রাক উপনিষদিক চিন্তাধারা ভারতীয় দর্শনের মূল পটভূমি| সংহিতা বা মন্ত্র, ব্রাহ্মণ ,আরণ্যক ও উপনিষদ এই চারটি অংশ নিয়ে গঠিত এই বেদ হিন্দু ধর্মশাস্ত্রের তাৎপর্য বোঝাতে সাহায্য করে| ঋক,সাম,যজুঃ ও অথর্ব ,বেদের এই চারটি ভাগের মধ্যে ঋকবেদে রয়েছে বিভিন্ন মন্ত্র যা কিনা বৈদিক দেবদেবীর প্রশংসাসূচক কতকগুলি বাক্য যা পাঠ করতেন হোতা| কিন্তু সেই মন্ত্র শুধুমাত্র পাঠ করলেই হতনা সেই মন্ত্রোচ্চারনকেও হতে হত স্পষ্ট(articulate)। যজুর্বেদ মূলত ছিল সূত্রনির্ভর| সামবেদ আবার মূলত সঙ্গিতনির্ভর যার পাঠককে বলা হত উদগাতা| অথর্ববেদে বিভিন্ন যাদুমন্ত্র বা অলৌকিক মন্ত্রের উল্লেখ পাওয়া যায়(spells and incantations) অর্থাৎ স্তব বা স্তোত্রের মাধ্যমে দেবতাদের তুষ্ট করাই সেযুগের মূল উদ্দেশ্য ছিল|
এবার আসা যাক বৈদিক দেবদেবী প্রসঙ্গে| একটা সময়ে বিভিন্ন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ব্যাখ্যায় উঠে আসত কোনো অলৌকিক শক্তির ইচ্ছার কথা| সভ্যতার আলো যখন পৌঁছায়নি ,যুক্তিবাদী চিন্তা যখন মানুষের মনে প্রবেশ করেনি তখন প্রাকৃতিক ঘটনাগুলিকে তারা আতঙ্কের চোখে দেখত| এরপর আর্যঝষীগন প্রাকৃতিক শক্তি ও সৌন্দর্যের মধ্যে দেবত্ব আরোপ করলেন অর্থাৎ মহাজাগতিক প্রাকৃতিক শক্তিসমূহকে (রবি,চন্দ্র,অগ্নি,জল,মেঘ,বৃষ্টি এবং পৃথিবী) কাল্পনিক রূপ দিলেন| এখান থেকেই মূলত উদ্ভব হয় বহুদেবতাবাদ বা polytheism এর| যদিও উপনিষদে পরম ব্রহ্মতত্ত্বের সঙ্গে এর বিরোধ রয়েছে কারন ঔপনিষদিক চিন্তাভাবনায় ঈশ্বর ছিল নিরাকার| কিন্তু নিরাকার ব্রহ্মের স্বরূপ কল্পনা বা বহুর মাঝে একের কল্পনা সাধারন মানুষের জন্য কষ্টকর| তাই তারা কল্পনার মাধ্যমে প্রকৃতির উপাদানসমূহকে করলেন চিত্রায়ন| রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায়, ঈশ্বরকে মানুষের মনের কাছাকাছি আসার জন্য একটি কাল্পনিক রূপ দেওয়া হয়| " the declaration of that thou art is not enough, the throb of 'that' must be felt within".
ঋকবেদে বিভিন্ন দেবতা(presidential deities) এবং অধিদেবতার কথা আমরা পাই যেমন-আদিত্য-ইন্দ্র,বরুন,মিত্র,দাখ্খা,অংশ,ভগ,আর্যমান,বিশ্ববন,সবিতার,পুষান,ধাত্রী ও যম| ১১জন রুদ্র-মন্যু,মহান,মহিনুষা,ঋতধ্বজ,বামদেব,কাল,শিব,উগ্ররেতা,মনুভব,গ্রহব্রত| ৮জন বসু- অগ্নি,বায়ু,দায়ুস,সূর্য,সোমা,অপঃ,ধ্রুব| এবং অশ্বীনি কুমারদ্বয়| বৈদিক মতে সূর্য থেকে সমস্ত পুরুষ দেবতা এবং চন্দ্র থেকে স্ত্রী দেবতার উৎপত্তি ধরা হয়|
কিন্তু প্রশ্ন হল, যে এই কল্পনার আদৌ প্রয়োজনয়িতা কতটা? আমাদের জগতে প্রকৃতি এবং সংস্কৃতি হল দুই অবিচ্ছেদ্য অংশ| সুজলা সুফলা শষ্য শ্যামলা প্রকৃতি সদা পরিনামী,পরিবর্তনশীল সদা বিকারী| এই প্রাকৃতিক ঘটনাসমূহ (natural phenomenon) এবং প্রকৃতি আমাদের যে অমূল্য সম্পদে সম্পদশালী করে তুলেছে, তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানো হল শক্তিগুলির উপর দেবত্ব আরোপের প্রধান কারন| একটি সহজ উপমার মাধ্যমে বিষয়টা স্পষ্ট করা যায়| মা লক্ষ্মী হিন্দুদের ধনসম্পদের অধিষ্ঠাত্রী,সমৃদ্ধির দেবী| সমুদ্র মন্থনের সময় মা লক্ষ্মী এর আবির্ভাব| হিন্দু পুরানে মা লক্ষ্মীর আবির্ভাব কল্পিত হয়েছে ব্রহ্মারও আগে| কিন্তু এই মা লক্ষ্মী মানে আসলে শুধুই ধনসম্পদের দেবী নয়| যাহা জীবনের লক্ষ্য তাহা লক্ষ্মী। আমরা আমাদের ভাবনার জগতকে বিভিন্ন রূপ দিতে চাই পুরানেও তেমনি সাধারন মানুষের সুবিধার্থে এই জগতের উপাদানসমূহের উপর করেছেন নরত্বারোপ|
যেমন বরুনদেব হলেন বৃষ্টির অধিপতি,অর্থাৎ জলত্বের প্রতিরূপ| আমাদের ৭টা চক্র(সহস্রার-মূলাধার) এবং স্থূলশরীরে জলত্বের সমতাবিধান অত্যন্ত জরুরি| যেমন কোনো মানুষের যদি অতিরিক্ত রাগ থাকে তাহলে বুঝতে হবে যে তার শরীরে জলত্বের সমতাবিধান প্রয়োজন| জল হল প্রানের মূল উৎস| আবার ইন্দ্রকে ধরা হয় বজ্র তথা যুদ্ধের দেবতা| অর্থাৎ আধুনিক যুগে এই solar energy, wind energy, electricity, thermel power plant কে কাজে লাগিয়ে শক্তি উৎপাদন করা হচ্ছে, তার খানিকটা সূচনা কিন্তু বৈদিক যুগে আমরা দেখছি প্রকৃতির উপাদানগুলিকে দেবতা হিসেবে আরাধনা করার মাধ্যমে(personification of different aspects of natural elements)। শুধু ভারতবর্ষে নয়, গ্রীক পুরানেও কিন্তু প্রকৃতির বিভিন্ন তত্বগুলির উপর দেবত্বারোপের প্রবনতা দেখা যায়| সমুদ্রের দেবতা ধরা হয় নেপচুনকে ,আকাশের দেবতা জুপিটারকে| এই কল্পনার ইতিবাচক দিক চিন্তা করলে বলা যায়, আমাদের দেশ বা রাজ্য চালাতে যেমন একটি রাষ্ট্রপতি, রাজ্যপাল বা প্রধানমন্ত্রী রয়েছে যা কিনা একটি সুশৃঙ্খল নিয়মে দেশকে পরিচালনা করতে সাহায্য করে, তেমনি এই জগতকে একটি সুশৃঙ্খল নিয়মে চালনা করার জন্য একটি অতিন্দ্রীয় শক্তির কল্পনা তারা করেছিলেন কিন্তু তাদের এই কল্পনা ছিল সূদুরপ্রসারী | প্রকৃতি ছিল তাদের কাছে মাতৃশক্তিস্বরূপা| কৃতজ্ঞতা জানানো এবং প্রার্থনার মাধ্যমে প্রকৃতির শান্ত রূপটি অখুন্ন রাখতে চাইত তারা|
বৈদিক যুগে চন্দ্র,রবি সহ ৯টি গ্রহের মধ্যেও গুনত্ব বা পঞ্চতত্বের সমাহার কল্পনা করা হয়েছে| চন্দ্র শুধুমাত্র কোনো উপগ্রহ বা সূর্য শুধুমাত্র হিলিয়ামে ভরপুর কোনো নক্ষত্র নয়| রবি হল ঞ্জানের প্রতীক,আমাদের প্রকাশ, প্রানের একমাত্র উৎস| রবি স্বপ্রকাশ,পূর্নতার প্রতীক| জগতের সবকিছুই রবির দ্বারা প্রকাশিত, আলোকপ্রাপ্ত| আবার চন্দ্র - মানে আমাদের মন মানসিকতার কারক, মাতৃরূপ, (motherly love) আবেগ, প্রজ্ঞা শিল্পসত্বা| বুধ আমাদের বুদ্ধি এবং চেতনার কারক গ্রহ| ধর্মের প্রতীক ধরা হয় দেবগুরু বৃহস্পতিকে| এই বৃহস্পতি হল আকাশতত্বের প্রতিরূপ| আকাশ মানে জ্ঞান,আকাশ মানে শব্দ| তাহলে দেখা যাচ্ছে ৯টি গ্রহও কিন্তু কোথাও না কোথাও আমাদের চারিত্রিক গুনাবলীর সমাহার(conglomeration of human attributes)। বেদ যারা পড়েছেন, তারা জানবেন, যে অগ্নিদেবতার কাছে, সূর্যের কাছে, এবং সোমা(Moon god) এর আরাধনা করা হত যেন এই পৃথিবীতেই বারংবার মনুষ্যরূপে তারা জন্মগ্রহন করতে পারে| চন্দ্রকে যদি অনুভবের কারক ধরা হয়, তাহলে অগ্নিকেও ধরা হত ইচ্ছাশক্তির প্রতীক| নারায়ন আর বিষ্ণুকেও এক ধরা হয়েছে পরবর্তীকালে|
আমাদের মহাভারতে অশ্বীনী কুমারদ্বয়ের উল্লেখ পাওয়া যায়| এই অশ্বীনী কুমারদ্বয়কে বলা হত চিকিৎসক(mythological twin gods and celestial healer of the universe)। আবার বিশ্বকর্মাকে ধরা হত সৃষ্টিকর্তা হিসেবে(the celestial designer of universe)। জগতের সৃষ্টিকর্তা হিসেবে ধরা হত প্রজাপতি ব্রহ্মাকে| যদিও বেদান্ত মতে মূর্তিপূজোর যারা বিরোধী যারা নিরাকার ব্রম্ভের উপাসনায় বিশ্বাসি। তাদের কাছে এই বহুদেবতাবাদ যুক্তিহীন বা নিছক ছেলেমানুষী(lunatic) জগতের আদিকারন ব্যাখ্যার পথে বাধা| কিন্তু এই বহুদেবতার প্রচার আসলে ঈশ্বরসাধনার সুবিধার্থে আকারপ্রদান(to emphasis)। আমরা যদি প্রাচীন মিশরের দিকে তাকাই তাহলে সেখানে কিন্তু শেয়াল,বেড়াল বা ষাঁড় প্রভৃতি প্রানীর উপর নরত্বারোপ(anthromorphism) করে তাদের করা হয়েছে আরাধ্য| হরপ্পা যুগেও যেমন পশুপতি শিবের নিদর্শন পাওয়া গেছে| আবার সূর্যদেবতা আনুবিস ছিলেন মিশরীয়দের কাছে আরাধ্য| তাহলে দেখা যাচ্ছে কোথাও না কোথাও আকারবাদী বৈদিক চিন্তাধারার সাথে পাশ্চাত্য চিন্তাধারার মেলবন্ধন রয়েছে| প্রাকৃতিক দুর্ঘটনাগুলিকে তারা ভয়ের চোখে দেখত এবং কোথাও না কোথাও এই ভয় থেকেই মন্ত্র, পুজা বা মূর্তির কল্পনা| আবার এখান থেকেই মহাজাগতিক নিয়ম বা ঋত র ধারনার উদ্ভব| ঋত হল অমোঘ নৈতিক নিয়ম (divine moral order) যা কিনা জগতের নিয়ম শৃঙ্খলার কারক| বৈদিক দেবতাদের ধরা হত এই নৈতিক নিয়মের স্রস্টা| জগতে সবই একটি সুশৃঙ্খল নিয়মের উপর দাঁড়িয়ে আছে| চন্দ্র,সূর্য,গ্রহদের গতি, নক্ষত্র ,দিনরাত সবের নিয়ন্ত্রক হচ্ছে এই শাশ্বত নৈতিক নিয়ম| পারসি ধর্মগ্রন্থ জেন্দ আবেস্তায় অগ্নিকে 'অশ' বলা হয়েছে| অগ্নি সবকিছুতে বদল ঘটায় এবং অগ্নিশিখা উর্ধমুখী| অগ্নিকে ধরা হয় শুদ্ধতার প্রতীক| এগুলি একটি চিহ্নমাত্র(symbol)। বৈদিক ঋষীগন ২৭ টি নক্ষত্রের অধিদেবতা কল্পনা করেছেন| যেমন, অশ্বীনি কুমারদ্বয়কে অশ্বীনী নক্ষত্র র, যমকে ভরনী নক্ষত্রর,অগ্নিকে কৃত্তিকা নক্ষত্রের,প্রজাপতিকে রোহিনী নক্ষত্রের,অদিতিকে পুনর্বসু নক্ষত্রের,পুষনকে পুষ্যা নক্ষত্রের, আর্যমানকে উত্তরফাল্গুনী নক্ষত্রের,সবিতা(god of solar energy) কে হস্তা নক্ষত্রের ,বিশ্বকর্মাকে চিত্রা নখ্খত্রের এভাবে ২৭ টি নক্ষত্রেরই ভিন্ন ভিন্ন অধিদেবতা কল্পিত হয়েছে| ঋগ্ বেদে যাদের কথা আগেই আমরা পেয়েছি সেই রুদ্রকে শিবের আর একটি রূপ ধরা হয়| ব্যাপক অর্থে রুদ্র হলেন আর্দ্রা নক্ষত্রের অধিদেবতা যিনি ধ্বংশের এবং ঝড়ের প্রতীক(diety of storm and destruction) অহির্বুদ্ধ হলেন গভীর সমুদ্রের দেবতা যিনি সর্পাকারা(serpent of wisdom and knowledge) । আমরা যেমন ঋত র কথা পাই,ঠিক তেমনই পারসিকদের অহুরা মাজদা বিশ্বের মঙ্গলের প্রতীক| এই ঋতর মালিক আবার ধরা হত বরুন এবং মিত্রকে(god of universal friendship) দেবী সরস্বতী যেমন একদিকে জ্ঞান এবং প্রজ্ঞার দেবী তেমনি আমাদের নদীমাতৃক দেশে সবার আগে সরস্বতী হলেন নদীর দেবী(godess of cosmic river) | এই যে polytheism, তাকে কিন্তু নিছক যুক্তিহীন বলা যায়না| শক্তিকে তরান্বিত করার জন্যই এই মূর্তিগুলির অবয়ব কল্পিত হয়েছে| অবশ্যই ধর্মগ্রন্থগুলিতে কিছু নিয়মের বিকৃতি ঘটেছে কিন্তু সেটা একটা দিক|
আমরা যদি বহুদেবতার কল্পনার উপর আলোকপাত করি তাহলে দেখা যায়, ইন্দ্র,বরুন,অগ্নি,সোমা ইত্যাদি দেবতার পূজার মাধ্যমে কিন্তু সেই পঞ্চতত্বের উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে, যার সমন্বয়ে আমাদের দেহ গঠিত| আধুনিক যুগের প্রেক্ষিতে দেখলে আমরা বিকারী প্রকৃতিকে ধ্বংস করে তুলেছি আপন খেয়ালে| ১২০০ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দ থেকে ৬০০ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দে সূদুর বৈদিক যুগে যে প্রাকৃতিক শক্তিগুলিকে রূপ দেওয়া হয়েছিল, বা যাগযজ্ঞের প্রচলন ছিল, তারও কোথাও একটা ইতিবাচক দিক ছিল| শিল্পীর কল্পনায় সেই কল্পনা হয়ে উঠেছে আরো জীবন্ত| কিন্তু আমরা সৃজনশীল প্রকৃতির সামঞ্জস্য নষ্ট করছি| জগতের নিয়মশৃঙ্খলার সঙ্গতিবিধানের জন্যই সূর্যকে (god of celestial light) নৈতিক নিয়মাবলীর চোখ বলা হত|
আধুনিক বিজ্ঞানও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কাছে শিশু| বিজ্ঞানের দানে আমরা শীত বা উষ্ণতাকে নিয়ন্ত্রন করতে পেরেছি কিন্তু ঝড় ঝঞ্ঝা,তুষারপাত,বন্যা,খরা,ভূমিকম্প ইত্যাদির কাছে বিজ্ঞান এখনও মাথা তুলে দাঁড়াতে পেরেছে কি? বিশ্বব্যাপী রহস্যময় প্রাকৃতিক শক্তিকে নিয়ন্ত্রনের চাবিকাঠি একবিংশ শতাব্দীতেও বিজ্ঞানের হাতে নেই| আধুনিক যুগে শুধু ক্ষমতার বড়াই যথেষ্ট নয়| জীবনকে সুন্দরভাবে পরিচালনার জন্য নিয়মের বন্ধন ভীষন জরুরি| বিপুলা এই বাহ্য প্রকৃতি আর তার উপকরনগুলোকে সঠিক প্রয়োজনে ব্যবহার করতে হবে| তত্বগুলির মধ্যে সমতাবিধান প্রয়োজন| না, শুধুই মন্ত্রের মধ্য দিয়ে নয়| ঋত র মহিমাকে আমাদের বাস্তব জীবনে কাজে লাগিয়ে| মহাজাগতিক নিয়মকে নিজেদের জীবনে সঠিকভাবে প্রয়োগ করে| প্রকৃতিকে শ্রদ্ধা করলে কিন্তু সে আমাদের দান করতে এতটুকু কার্পন্য করেনা| মূর্তিপূজো নয় নাই করলাম, কিন্তু নিজেদের স্থূল শরীর কে আর পরমা প্রকৃতিকে পৃথ্বিতত্বকে যার উপর আমাদের শরীরটা দাঁড়িয়ে আছে, তার প্রতি যত্নশীল হলে আমাদের জীবনটাই হয়ে উঠবে আরো সুন্দর এবং ছন্দময়|
সূত্র-
১)"outlines of indian philosophy"(M. Hiriyanna)
২)"ভারতীয় দর্শন"(দীপক কুমার বাগচী)
Share on Google Plus

About Vesuvius

Thanks you very much for read my POST. What you want, What you like, Which page is you like so much, Please tell me, I am waiting for your sweet response. Thanks Again.

0 comments:

Post a Comment

Thanks you Visit Awesome Raja.
www.awesomeraja.ml
classicalsujon@gmail.com